বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ছয়টি ম্যাচ খেলে একটি জয়ের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়েই বিশ্বকাপ যাত্রা শুরু করে সাকিব আল হাসানরা। এরপরে পরপর পাঁচ ম্যাচ হারের মুখ দেখতে হয় বাংলাদেশকে।
তবে এর মধ্যে বিস্ময়কর হার নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ৮৭ হেরে যায় বাংলাদেশ। ১৪২ রানের মধ্যে গুটিয়ে যায় পুরো বাংলাদেশ দল। পুরো বিশ্বকাপে বাংলাদেশের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা চোখে পড়ার মতো। টপ অর্ডারের তিনজন ব্যাটসম্যান ব্যর্থ হয়েছেন নিয়মিত। তরুন ওপেনার তানজিদ তামিম ও লিটন দাস ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের সঙ্গেই ব্যর্থ হয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
তবে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ওপেনার তামিম ইকবাল থাকলে এমন কিছু ঘটতো কিনা সন্দেহ আছে অনেকেরই। তামিম ইকবাল অনেক চাপের মুখ থেকেও দলকে বের করে এনেছেন। বিশ্বকাপে তার মত ওপেনারের না থাকাটা বাংলাদেশ দলের জন্য কতটা ক্ষতির কারণ তা বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারছে বাংলাদেশ দল।
নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে হারার পর সংবাদ সম্মেলনে এসে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়। তামিমের জন্যই কি দলে এমন প্রভাব পড়েছে। এই প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেছেন, “আমি অস্বীকার করছি না। ফেলতেই পারে। ব্যক্তি বিশেষের মনে কি চলছে এটা বলা বেশ কঠিন। আপনি যেটা বলছেন সেটার সঙ্গে আমি অসম্মতি জানাচ্ছি না।”