২০১৯ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দল ইংল্যান্ড। ২০২৩ সালের বিশ্বকাপের আগেও হট ফেভারিটের তালিকায় ছিল তারা। কিন্তু বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ থেকেই ধুকেছে দলটি। এক পর্যায়ে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন ট্রফি খেলা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছিল তাদের। ভুলে যাওয়ার মত একটি বিশ্বকাপ পার করেছে জস বাটলারের দল। পয়েন্ট তালিকার সপ্তম স্থানে বিশ্বকাপ শেষ করেছে তারা।
বিশ্বকাপের শেষেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে ইংল্যান্ড। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ৩, ৬ ও ৯ ডিসেম্বর তিনটি ওয়ানডে এবং ১৩, ১৪, ১৬, ২০ ও ২২ ডিসেম্বর পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে ইংল্যান্ড। এই ম্যাচগুলোকে সামনে রেখে নিজেদের ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা করেছে ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ড। দলে বেশ কিছু বড় পরিবর্তন করেছে তারা। বাটলারকে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব দিলেও ওয়ানডে দলে জায়গা হয়নি সহ অধিনায়ক মঈন আলীর। ওয়ানডে দলে জায়গা হয়নি ক্রিস ওকস, আদিল রশিদের। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হয়নি জনি বেয়ারস্টো, জো রুট ও মার্ক উডকে বেন স্ট্রোকসকে। তাছাড়াও দলে জায়গা হয়নি জোফরা আর্চার ও ডেভিড মালানের।
বোলিংয়ের ক্ষেত্রে তরুন বোলার ওপরেই বাজি ধরেছে ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ড। তরুণ বোলারদের সম্পর্কে নির্বাচক রব বলেছেন, “ইংল্যান্ড ক্রিকেট নতুন এক যুগের শুরু করতে চলেছে। সেখানে আমরা তরুণ বোলারদের ওপরে ভরসা রাখছি। তারাই আমাদের নতুন যুগের সূচনা করবে।”
ওয়ানডে স্কোয়াড: জস বাটলার (অধিনায়ক), রেহান আহমেদ, গাস অ্যাটকিনসন, হ্যারি ব্রুক, ব্রাইডন কার্স, জ্যাক ক্রলি, স্যাম কারেন, বেন ডাকেট, টম হার্টলি, উইল জ্যাকস, লিয়াম লিভিংস্টোন, ওলি পোপ, ফিল সল্ট, জশ টাং, জন টার্নার।
টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: জস বাটলার (অধিনায়ক), রেহান আহমেদ, মঈন আলী, গাস অ্যাটকিনসন, হ্যারি ব্রুক, স্যাম কারেন, বেন ডাকেট, উইল জ্যাকস, লিয়াম লিভিংস্টোন, টাইমাল মিলস, আদিল রশিদ, ফিল সল্ট, জশ টাং, রিস টপলি, জন টার্নার, ক্রিস ওকস।